সংবাদ মাধ্যমের বুদ্ধ-ভজনা ? Pro-Buddha Media ?
To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you.
সম্প্রতি কলকাতার, একদা-তথাকথিত-বুর্জুয়া সংবাদ মাধ্যমের বুদ্ধ-ভজনা কি নতুন ব্যবসায়ীক কৌশল ?
Is the pro-Buddha stance of some so-called Bourgeois Media in Kolkata a new Business Strategy ?
To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you.
অর্থনীতির রেসের মাঠে খেলছে সবাই জুয়া !
ReplyDelete"বুদ্ধ" ঘোড়ায় বাজি ধরেছে টাটা-সালেম মিঞা !
রেসের ভাষ্যকার হয়ে আনন্দিত মিডিয়া !
"বুর্জুয়া প্রেস" বেজায় খুশি "আমাদের লোক" হৈয়া !
রাজশক্তির পাঠকও এখন রোজ পড়ে মন দিয়া !
রেসে জিতে বুদ্ধ বিলোয় ধন্যবাদের মোয়া,
সঙ্গে কী কী ?! তা ঢেকেছে ট্রেড-সিক্রেট-ধোঁয়া !
বুদ্ধ-ঘোড়ায় চাপলে যদি যায় পাঠক বাড়িয়া !
মন্দ কি তা ?! দুষ্ট কবি বলে বক্র হাসিয়া !
Orthonitir race er maath e khelchhe sobai juwa !
"buddha" ghora e baji dhorechhe tata-salem miya !
race er bhashyokar hoye anondito media !
"bourgeois press" bejae khushi "amader lok" hoiya !
rajshaktir pathak o ekhon roj porey mon diya !
race e jitey buddho biloye dhonyobad er mowa,
songe ki ki ! ta dhekechhe trade-secret-dhowa !
buddho-ghora e chapley jodi jaye pathok bariya !
mondo ki ta ?! dushto kobi boley bokro hasiya !
সারা বিশ্বের রেসের মাঠে সব মানুষ খেলে জুয়া,
ReplyDeleteবাঁচতে গেলেই লড়তে হবে নয়তো সবই ধোঁয়া ।
সবাই এটা ভাল জানে খুঁটির জোরে মেড়া লড়ে
গায়ে জোর আছে যার সেই মুলুক অধিকার করে ।
আমাদের দেশের সংবাদমাধ্যম মেড়া বই তো নয়
কে মরল,কে মারল,কে বিধবা হিসাব রাখতে হয় ।
নিজের জোরে পাঠক সংগ্রহ তাদের সীমার বাইরে
খুঁটি অনুযায়ী লেখা ছাড়া তাদের করার কিছু নাইরে ।
খুঁটির জোরে , তার স্তুতিতে পাঠক বাধ্য আসতে
আরও সুবিধে ভুল , মিথ্যে ও বানান খবর লিখতে ।
মাধ্যম বুদ্ধবাবুর ভজনা করবে এটা তো স্বাভাবিক
বুদ্ধবাবু যা কিছু করবে তা প্রশংসার ও মানবিক ।
সব মাধ্যমকে একই কারণে পুঁজিপতিদের ভজতে হয়
বুর্জোয়া - নয় মাধ্যম খুঁজতে গেলে গাঁ উজাড় হয়।
বুদ্ধবাবু ও পুঁজিপতিরা যেহেতু একই রাস্তায় চলেন
মাধ্যমের কত উপরি সুবিধা ,তা অবোধেও বোঝেন।
আনন্দবাজারকে গণশক্তির চিঠি
ReplyDelete(কলকাতা, ২/১২/২০০৬)
দাদা !
আজ বড় দুঃখে, ছল ছল চোক্ষে,
আপনারে কহি এই আর্জি---
সব দিক দেখে শুনে, রাখি মোর কথা মনে,
করিবেন যাহা কিছু মর্জি |
প্রাক নির্বাচন (২০০৬), আমাকেই বাম-গণ,
মানিতেন অগতির গতি!
এমন কি করিলে দাদা ? ভাটায় আমার চাঁদা,
তব লাভ রকেটের ভাতি!
প্রতিটি পাড়ার মোড়ে, আর নাই ভীড় করে,
আমাকে পড়িবার চিত্র!
মোর থেকে কেড়ে জমি, রাজ-সখা হলে তুমি,
মেহনতি মানুষের মিত্র ?!
লোকেরা বলে আমায়, কি লাভ পড়ে তোমায় ?
ভালো আরও আনন্দবাজারে!
রোজ বুদ্ধের স্তুতি, মমতার কুত্সা খাঁটি,
উপরি রগ্-রগে ছবি বাহারে!
সেদিন পাড়ায় দেখি, তোমায় গছাতে একি!
বলিতেছে সেলস্ এর ছোঁড়াটা ---
"যে রোজ পড়ে গণশক্তি! পার্টিতে সদা ভক্তি!
অবশ্য পাঠ্য, তার এই কাগজটা!"
হয়ে বুর্জুয়ার আরাধ্য, রোজ ক'রে জ্যোতির শ্রাদ্ধ!
ছিলে অ-বাম জনতার মুখপাত্র!
কি চুক্তি করিলে বাপ! এক ঘায়ে মরিল সাপ!
লাঠিটিও হইল রাজ ছত্র!
বুদ্ধের সন্মোহনে, হামলিনের বাঁশীর টানে,
পিছু নিয়াছে বাম-জোট!
যার কিছু পাইবার, আছে মাল-কারবার,
জলের দরে জমীর হরির লুট!
ত্রিশে নভেম্বর ঘটা, বিধানসভায় ক্ষোভে ফাটা,
বিরোধীদের দেখিয়া মানি ---
বহুদিন পর দেশে, আবার বাজিল শেষে,
দুর্গতের বিদ্রোহের ধ্বনি!
কিন্তু বিধি "বাম" ! লিখিতেছি উল্টা-পুরাণ!
করিতেছি ধনতন্ত্রের জয়গান!
আদর্শের ডিগ্ বাজি, কেমনে কর কারসাজি,
দাদা, কোন্ মন্ত্রে কাগজে দাও টান ?!
বল দাদা বল শুনি, কেমন করে তুমি,
লিখিতেছ অম্লান বদনে ?!
আক্ষরিক সর্বহারা! তাদেরও হরিছে যারা!
গাও তার জয়গান কেমনে ?!
বুঝি, মালিক ব্যবসাদার, ওয়ান পাইস ফাদার মাদার,
ন্যায় নীতি ত্যাগি হল "উদার-মনা"!
কিন্তু, ভক্ষকের পক্ষ নেওয়া! অর্ধসত্য খবর দেওয়া!
সাংবাদিকদের হাতও কি কাঁপে না ?!
যাদের নিঃশ্বাসে সদা, বিপ্লবের জয় গাথা!
তারা আজ বিদুষক মাত্র!
টু-পাইস করার বালাই! অধিকাংশের মগজ ধোলাই!
আস্তিনে গোটানো আরও অস্ত্র!
যে ক'টা সাচ্চা নেতা, হয় মৃত নয় ছাঁটা!
সমাজতন্ত্রের আমিই ছিলাম পরাকাষ্ঠা!
কালের কু-নজরে! আমার থেকে তোমার উপরে,
বুদ্ধরাজার আজ বেশী আস্থা!
ছিলাম পার্টির বক্ষে! মেহনতি মানুষের পক্ষে!
এইদেশে মার্ক্সবাদী গীতা!
ভনে দুষ্ট কবি মিলন--- " নাহি পাঠ তো নাহি সম্মান!"
ভাবিতেছি -- প্রবেশিব চিতা!
আনন্দবাজার আর গণশক্তি দুই কাগজে তফাৎ কিছুই নাই রে ,
ReplyDeleteকে বুর্জোয়া আর কে সমাজবাদী আজ তা গুলিয়ে গেছে ভাই রে ।
ভারতবর্ষ থেকে যত খবরের কাগজ এখন প্রত্যেকদিন বের হয়
লাভ ক্ষতির হিসেব রেখেই তাদের ব্যাবসা টিঁকিয়ে রাখতে হয় ।
সত্য খবর, শাসক -সমালোচনা আর বিশ্লেষণ এই যদি পাথেয় হয়
গণেশ উল্টিয়ে দিয়ে খুব শীঘ্রই তাদের পাততাড়ি গুটোতে হয় ।
লাভ ক্ষতির হিসেব মানেই আয় বাড়াবার কথা সর্বপ্রথমে ভাব
খবর সমালোচনা আর সামাজিক বিশ্লেষণ মুখোশ হিসাবে ভাব ।
আয়ের রাস্তা খোলা আছে খালি যতপার বড় বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে ,
তাই লাভ কি ! শিল্পপতি আর সরকারকে অযথা বিশেষ চটিয়ে !
রগরগে সত্য মিথ্যা খবর এমন লেখ যাতে পাঠক গোগ্রাসে গেলে,
কদিনেই পাঠক সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশী বেড়ে চলে ।
সে কাগজে বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপনদাতা অনেক চার্জ হলেও দেবে ,
কাগজের দাম কিছু কমিয়ে পাঠকসংখ্যা আরো বাড়াতে পারবে ।
লোকে যত কিনবে প্রতি কাগজের প্রস্তুতমূল্য তত কমতে থাকবে
কাগজ় যত বেশী লোকে কিনবে বিজ্ঞাপনের আয় তত বাড়বে ।
বিজ্ঞাপন থেকে আয় যত বাড়বে কাগজ থেকে লাভ তত হতে থাকবে
লাভ যত হবে সৌন্দর্য্য -মান বজায় রেখে কাগজের দাম তত কমবে ।
দাম যত কমবে পাঠক তত বাড়বে এ এক vecious circle
পাঠক মন দিয়ে পড়বে বিজ্ঞাপনও পাওয়া যাবে এটাই হল আক্কেল।
সত্যি ,শাসক -সমালোচনা ,নৈতিক বিশ্লেষণ তা লেখে শুধু গাধারা,
সংবাদপত্রের কাজ পাঠক ঠকিয়ে শিল্পপতি ও সরকারের ধামাধরা ।
গণশক্তির একটা আলাদা কাজ ছিল /আছে জনদরদী পার্টির খাতিরে ,
ওরাই পার্টির পাইয়ে দেবার রাজনীতি বিজ্ঞাপিত করার মুখপত্ররে।
একারণে আনন্দবাজারের কর্তাভজ়া নীতি তাদের থেকে অনেক বেশী
রগরগে খবর,চাটুকারিতা,বিজ্ঞাপন,দাম সবাইকে করে খুব খুশী ।
আমি তো এইদুই বা কোন সংবাদপত্রের কোন দোষ দেখি না ভাই
সংসদীয় গণতান্ত্রিক আইন মেনে চলা বই তাদের অন্য উপায় নাই ।
Bua's poetry is grand!
ReplyDeleteJust for others to note that you may also write your comments in prose in this page if you like! Poetry is not a pre-requisite to writing comments on this page!
However Poets! please continue!
The Singur Land grab action of 2nd Dec 2006 by the West Bengal Govt Police was covered by the press to a great extent, even though the camera persons and correspondents were hammered up by the Police. Many of the press reporters had to spend considerable time in Hospitals! Since the pre-election campaign in May 06, to the WB assembly, we observed that the so called free-press was divided right from the middle. Two of the TV channels came out openly in support of the Chief Minister Sri. Buddhadeb Bhattacharya. It was found that they were the propaganda arms of the ruling party in the garb of Free Press! What stunned the civil society most was the shameless pro-CPIM (ruling party) coverage of a TV channel belonging to a very trusted free press group. This group was the most trusted press of the people of Bengal. They had, at one time, shown us, what is now called "Investigative Journalism". They stood by the people during the freedom movement. Withstood the wrath of the same political party in power for being courageous. In fact the Bengali culture and mind set is to a large extent shaped by this group. They have told the Bengalis, what was good literature, good Poetry, good Art and Sculpture, good Culture! They may be having their reasons for taking such a stance, but surely they have willfully managed to confuse and mislead a great number of people of this state. The out come of the last election is an indication in that direction. It is now clear that the side they had taken, instead of being honest and truthful, have led this state in to Singur and Nandigram Massacre, Rizwanur and Ration scandals and so on. The Nandigram Action was planned more meticulously. It was made sure that only the trusted press got access to the scene of action. Thus Unlike Singur, we have very little footage and photos of the Nandigram Carnage. Police video is perhaps the only footage of the police action, though they will surely not show most of what actually happened. Some TV channels, namely Kolkata TV, TARA NEWS and ETV and a few others have now emerged as the real free press. Thus they were not allowed to enter the action site in Nandigram. Some of their reporters even narrowly escaped being killed by the Ruling Party goons, popularly(!) called Harmads. Thus the news that filtered out by word of mouth and eye-witness accounts of the survivors, were our only source of News. A lot seems to be too gory to be true. These atrocities have been reflected in the literature of that time. After the CBI enquiry into Nandigram massacre got called off for mysterious reasons, the ruling party hands got all the time they needed to sanitise the area. All that we hear now is that only 14 are dead. No body even speaks of those who are missing. We had heard of trekker loads of dead mutilated bodies being dumped in to the sea by fishing trawlers. Will we ever know the truth? What ever may have been the truth the people will never believe what Sri Buddhaded Bhattacharya's govt or his cronies say. Had they allowed all the Media to enter Nandigram, perhaps people would have believed otherwise.
ReplyDeleteI wish to comment as under :
ReplyDelete1. In India , specifically West Bengal, TV is not the only , or even main, medium of news. Moreover , though it is a fact pictures describe a fact more correctly and truely ,submissions from neutral journalist is often accepted as more authentic. Major Indian ,specifically Bengali population still remain satisfied with newspaper and radio. So, merely absence of few TV media cannot suppress a happening.
2. All people know now and Government has also admitted that they were wrong and back-tracked from their planned action. A few more pictures might have authenticated the matter in a better way but could not have produced the actual number of dead and injured. Reports from various journalists and local people are far more believable in this respect.
3. In our way of administration , media cannot be neutral. For their very existence , they need the support and sponsorships of Government and capitalists. So, government chooses which press/es will get its blessings. All presses actually need such blessings. Just not being blessed by the government does not make a press neutral.
4.According to our constitution , the ruling side can behave like temporary king and can take any action, discussing only among themselves just not to lose votes,and can easily decide whom they want and whom they do not want at a prticular place at a paticular time. It is also good for the state , most of the time , in case administration of a mass of individuals of varying mentality is considered.
5. It did come out at that time that some reporters and cameramen of TV channels were prevented by police but we do not know the actual reason and the respective TV channels also either not enquired or if so, never let us know. We cannot draw a conclusion that other than one TV channel all other channels were prevented.
6. It must be the fact that the ruling party knew well in advance that in case they prevent the press or a part of the press they have lesser chance in bringing faith to all cross-section of people . So, they may lose some votes. However, situation may have demanded and vote-loss considered not much for them to take that decision among themselves on which police acted.
6. The ruling party must be knowing very well how many people will believe them and vote for them in the next election and is not bothered to consider the opinion of the rest.
Fascists come in different garbs. CPI(M) and TMC are led by politicians of identical mindset. No wonder, 'Harmad' of yesterday has been replaced by 'Jallad' of today at Nandigram.
ReplyDeleteEventually every joker kowtows to big money and leans on hooligans to deliver what their eventual masters seek.
Intellectuals singing paeans to Buddhadeb and Mamata have a shared deficiency of credibility.
None of them appear to enjoy a bipartisan support.
Bengal is in for a tumultous phase as it is poised to jump from frying pan to fire in 2011.