Wednesday, June 27, 2007

সিবিআই সিঙ্গুরে সফল। নন্দীগ্রামের কি হবে?




ভারত সরকারের কেন্দ্রীয় অনুসন্ধান ব্যুরো সিবিআই তাঁদের অনুসন্ধানের পর তাপসী মালিকের খুনীকে খুঁজে পেয়েছেন ।

[To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keyboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you.]

পশ্চিম বঙ্গ সরকারের শাসক দলের প্রধাণ কার্যালয় থেকে শুরু করে স্থানীয় দলীয় নেতাদের, এবং এই রাজ্যের মানুষের করের টাকায় মাইনে পাওয়া পুলিশের অনুসন্ধান বিভাগ - সিআইডির, তাপসীর আত্মহত্যার আশংকা যে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার নগ্ন প্রচেষ্টা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না । মিডিয়াতে মিটিমিটি হাস্য সহকারে, তাপসীর চারিত্রিক কুত্সার ইঙ্গিত করতে অনেকেই ছাড়েননি। অথচ তাপসীর পুড়ে যাওয়া শরীরের ছবি দেখে প্রথমেই সবার মনে প্রশ্ন উঠেছিল - দেহের মধ্যভাগ কেন পোড়া ? ধর্ষণের প্রমাণ তো সেখানেই থাকে! তবে কি ধর্ষণের পর খুন করে এভাবে জ্বালিয়ে সাক্ষী এবং প্রমাণ দুইই লোপাট করার চেষ্টা ?

এ রকম মারাত্বক এবং এর চেয়ে শতগুণ বড় সাক্ষী-প্রমাণ লোপাটের ঘটনা নন্দীগ্রামে ঘটেছে বলে অনেকে সন্দেহ করছেন । ডিভিশনাল কমিশনার শ্রী বলবীর রাম, সদ্য জমা দেওয়া রিপোর্টে সরকারী ভাবে জানিয়েছেন যে ১৪ই মার্চ বিকেলে কে বা কারা গায়ে পুলিশের উর্দি ও লাল ফেট্টি বেঁধে সেখানে গিয়ে তাণ্ডব চালিয়েছিল । সুতরাং অন্ততত এটা স্বীকার করা হচ্ছে যে ১৪ তারিখ এর পরেও কিছু ঘটেছে যা আমরা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে দেখতে এবং শুনতে পেয়েছি । সেই দিন বিকেলে "তারা নিয়ুজ" চ্যানেলের নন্দীগ্রামের সাংবাদিকের সঙ্গে তাঁদের কলকাতার স্টুডিও থেকে লাইভ যে কথোপকথন আমরা শুনেছি তাতে স্পষ্ট শোনা গেছে তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি । এর পরেই ফোনটি কেটে দেওয়া হয় । অনেক পরে সেই সাংবাদিক কোনো মতে প্রাণে বেঁচে ফেরেন । কিছু একটা নারকীয় যে ঘটেছিল তা রাজ্যপালের উক্তিতেই পরিস্কার । তিনি নিশ্চয়ই তাঁর নিজস্ব সাংবিধানিক উপায়ে খবর পেয়েছিলেন যা আমাদের সংবাদ মাধ্যম থেকে স্বতন্ত্র ।

১৬ তারিখ শাসক দলের ডাকা বন্ধ এর জন্য সেই এলাকায় কেউই যাতায়াত করতে পারেন নি । কার্যত নিষিদ্ধ এলাকা হয়ে ছিল। কেন ? কি করা হচ্ছিল তখন ? সংবাদ মাধ্যমে যা পড়েছি তা এক কথায় নারকীয় । সেই সময় নাকি সেখানে চলছিল সাক্ষী এবং প্রমাণ লোপাটের কাজ । ১৭ তারিখেই মাননীয় কলকাতা হাইকোর্টের আদেশে সিবিআই সেখানে গিয়ে তদন্ত শুরু করেন এবং ততক্ষণে অনেক কিছু লোপাট হয়ে যাবার পরেও যা পেয়েছিলেন, তা জেনে আমরা হতবাক হয়েছিলাম । কিন্তু এক অদৃশ্য কারণে সিবিআই এর এই কাজ থামিয়ে দেওয়া হয়েছিল । আজও সিবিআই কাজ শুরু করতে পারেন নি । অনেকেই এই কাজে, রাজ্যের শাসকদলের কলকাঠি নাড়ার সাথে সাথে কেন্দ্রের বন্ধু সরকারের হাত আছে বলে মনে করছেন । তিন মাসের অধিক অতিবাহিত হয়েছে সেই সুযোগে সাফসাফাইয়ের কাজ সম্পূর্ণ ! জননী ইটভাটা থেকে সিবিআই এর গ্রেপ্তার করা শাসক দলের ভাড়াটে সেনা বাহিনীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ।

ঠিক কি ঘটেছিল তা কি আজ আর জানা সম্ভব ? তাপসী মালিকের খুনীদের মত নন্দীগ্রামের নরপিশাচদেরও কি আমরা চিহ্নিত করতে সক্ষম হব ? তার জন্য আর কত অপেক্ষা করতে হবে ?

সরকারী হিসেবে মৃতের সংখ্যা মাত্র ১৪ । মহাজাতিসদনের শান্তি-বৈঠকে শাসক দলের বড় শরিক সিপিএমের নেতারা স্বীকার করতেই চান নি যে এটা গণহত্যা । তাই সেই বৈঠক ভেস্তে গিয়েছিল । মাঝে মাঝেই খবরে প্রকাশ পাচ্ছে যে এখনও সেই এলাকায় বহু বাড়ী জনশূণ্য হয়ে পড়ে আছে যার অধিবাসীদের কোনো হদিস নেই । আমরা আশা রাখি যে সিবিআই কে যদি ঠিক মত তদন্ত করতে দেওয়া হয় তবে সত্য উদ্ঘাটিত হবেই ।



এখানে মনে করিয়ে দেওয়া উচিত যে এমন ঘটনা নন্দীগ্রামেই প্রথম ঘটল না । কেশপুর, গড়বেতা সহ বহু নাম লিখে দেওয়া যায়। ছোট আঙ্গারিয়ার কেস এ সেখানকার মানুষ এতই ত্রস্ত যে কোর্টে দাঁড়িয়ে স্ত্রী নিজের লোপাট হওয়া স্বামীর নাম মনে করতে পারে নি !





*******************



এ বিষয় আপনি একমত নাও হতে পারেন । যা ই হোক না কেন আপনাদের মতামত comment করে জানাবার অনুরোধ করছি।



[To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keyboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you.]

13 comments:

  1. Congress, CPM er haate joto din thakbe, doshi der shasti deoa khub kothin.
    Birodhi ra to ekhono ek holo na. Na, kono asha nei. Aro 30years joy Buddho-Tata-Salem!

    ReplyDelete
  2. সিবিয়াই তদন্ত হয়েছে , দোষীদের সনাক্ত করা হয়েছে, বেশ কজনকে গ্রেপ্তার করাও হয়েছে । তাদের সাথে সিপিএম দলের যে যোগ আছে তাও প্রমানিত হয়েছে । কিন্তু তারা মিথ্যা বলছে না না সত্যি বলছে তা প্রমাণিত এখনো হয় নি । তবে সবাই বোঝা সত্ত্বেও ও সবাই জানা সত্ত্বেও যদি আসল তথ্য প্রমাণ লুকিয়ে বা ধ্বংস করে দেওয়া হয়ে থাকে বা হবার জন্য বন্দোবস্তো করা হয়ে থাকে তবে কিছুদিন শুধু কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি হবে । আসল অপরাধের কি কোনো ফয়শলা হবে বা সত্যি কে বা কারা দোষী তা কি জানা যাবে বা জানা গেলেও আসল নাটের গুরুদের কি বিচারের কাটগড়ায় আনা যাবে ? যাবে না, কেন না আমাদের সংবিধান এমন ভাবেই তৈরী ।

    ReplyDelete
  3. songbidhan er ki dosh? songbidhan jader haate tara ki dhoa tulsi pata?
    ekhon to abar Singur er CPM Zonal Comitir member Suhrid Datta CBI er kono 'mithya jachai porikkha' dite chan na. Amader ki dhorei nite hobe je se mithya bolche!
    Ekhon abar manob adhikar longhon er slogan uthchhe!
    Taposi Malik er Manob adhikar ta ki longhon hoy ni?

    ReplyDelete
  4. সংবিধানের কোনো দোষ কখন হোতে পারে না । তা সব সময় ধোয়া তুলসীপাতা বা গঙ্গাজল , তাকে অপবিত্র করা যায় না । সে থাকে ধরা ছোঁয়ার বাইরে । দোষ পুরোটাই তাদের, যারা তাদের নিজেদের মুখের দিকে চেয়ে সংবিধান বানিয়েছে । আর এখন যাদের হাতে , বা আগেও যাদের হাতে ছিল , তারা চেষ্টা করলেই সব সময়েই তা সংশোধন করতে পারে । প্রায়ই করেও । কিন্তু করে নিজেদের প্রয়োজনে । দেশের মঙ্গলার্থে কখন নয় । তারা তো সংবিধান অনুযায়ী কিছুদিনের জন্য রাজা হতে এসেছে । অথচ সেই সংবিধান কিন্তু কাগজে কলমে সারা জনগণের হাতে । তারা তো প্রতিনিধি মাত্র ।
    আমাদের ধরে নেওয়া বা না নেওয়ায় কিছু আসে যায় না । চিরদিনই রাজারা ধরে নেয় ও সেই অনুযায়ী কাজ হয় । এখনো তাই হচ্ছে । শুধু রাজতন্ত্রটা এখন গণতন্ত্রের মোড়কে ।
    সত্যি কি, ভোট দেওয়া ছাড়া ও তাও খালি যারা দাঁড়িয়েছে তাদের থেকে পছন্দ করা ছাড়া, আমাদের কি দেশ সম্পর্কে , খালি গলা ফাটান ছাড়া , ইতিবাচক কিছু করার ক্ষমতা বা অধিকার আছে । প্রতিভা পাতিল কিছুদিন বাদেই হয়তো আমাদের রাষ্ট্রপত্নী হবে । আমাদের চাওয়া না চাওয়ায় কি কিছু এসে যাবে ।
    আবার বলছি ,সংবিধান অনুযায়ী আমরা বলার কে কোন কাজ মানুষের মত হয়েছে আর কোন কাজ হয়নি । তারা তাদের মত করে করেছে আর তাদের মত করেই সমাধান করবে ।

    ReplyDelete
  5. Pratibha Patil ke ki Rashtrapatni bola uchit?

    ReplyDelete
  6. হয়তো অন্য কিছু বলা হবে । কিন্তু তাতে কি এসে যায় । উনি হওয়ার পরে বলা হবে কি নামে ওনাকে ডাকা হবে , আমাদের তখন সেই নামেই ডাকতে হবে । আমাদের উচিৎ অনুচিৎ বোধ এখানে কাজে লাগানো যাবে না ।

    ReplyDelete
  7. বাংলায় বা হিন্দীতে কি নামে ডাকা হবে এখনও জানি না । তবে টিভিতে প্রতিভা পাতিলকে ইংরাজিতে madame president বলে সম্বোধন করা হচ্ছে । জানি না এটা সরকারী কিনা । তবে বেশ জুতসই ।

    ReplyDelete
  8. সম্প্রতি শ্রী রতন টাটা কলকাতায় এসে সাংবাদিকদের বললেন যে টাটার একলাখী গাড়ী বার হতে দেরী হতে পারে/হচ্ছে কিছু কায়েমী স্বার্থের জন্য । এর আগে বলেছিলেন যে সিঙ্গুরের আন্দোলনের পেছনে রয়েছে তার প্রতিদ্বন্দ্বী গাড়ী নির্মাতারা । কিন্তু তিনি পরিস্কার করে কিছু বলেন নি । কায়েমী স্বার্থ কার? সিঙ্গুরের মানুষের তো জীবন মরণ সমস্যা! বাকি থাকে বিরোধী দল । তারা নাকি ঘোলা জলে মাছ ধরছে এবং শ্রী রতন টাটার কথা মত - তার প্রতিদ্বন্দ্বী গাড়ী নির্মাতাদের অর্থানুকুল্যে (Fueling the agitation কথাটি বলেছিলেন)সিঙ্গুরে বাধা সৃষ্টি করছে ।
    আমাদের প্রশ্ন হল এই যে শাসকদল যদি জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসে জনগণকেই পথে বসানোর উদ্যোগ নেয় তবে বিরোধী দলের ভূমিকা এ ছাড়া অন্য কিছু কি হওয়া উচিত? কোনো বিরোধী দল যদি দূর থেকে শুধু গলা ফাটিয়ে সার হয় সেটা কি খুব দায়িত্বপূর্ণ হবে? যেমন রাজ্য কংগ্রেস! প্রকৃত বিরোধী দল সর্বদাই শাসকদলের অপশাসনের সুযোগ নিয়ে আন্দোলন করে। বুদ্ধবাবুরা যখন বিরোধী ছিলেন তখন তারাও তাই করেছিলেন । বুদ্ধবাবু ভেবেছিলেন ফাঁকা মাঠে গোল দেবেন! এত দিনে তার উচিত ছিল পদত্যাগ করা ।
    বুদ্ধবাবুর অতি প্রিয় রতন টাটা (এখন বুদ্ধবাবু আর "টাটা বিড়লার কালোহাত" দেখতে পান না, তাই "আর ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও" স্লোগান মুখেও আনেন না)। সেই রতন টাটা কিন্তু জামশেদজী টাটার বংশধর যাঁর চিন্তাধারা অন্য সব শিল্পপতীদের থেকে ভিন্ন ছিল! যার ফলে আপামর ভারতবাসী টাটাগোষ্ঠিকে অন্যদের থেকে অনেক বেশী শ্রদ্ধার চোখে দেখতো । রতন টাটার কালে তার কোম্পানির এই রকম ভাবধারায় পরিবর্তন কেন হল তা অবশ্যই গবেষণার বিষয়!

    টাটা ও সিঙ্গুর কে নিয়ে দুষ্ট কবির কবিতা "করতে শেখো ভয়! হে টাটা!" এখানে ক্লিক করে পড়ুন ।

    ReplyDelete
  9. একসাথে আনন্দিত ও গর্বিত হচ্ছি দেখে যে মিলনসাগর এখনও অবধি মনে করে ব্যক্তি মানুষের সমাজ চেতনা আজকের দিনেও বিদ্যমান যার জন্য ব্যক্তি মানুষের কাজের মধ্যে সমষ্টির প্রতিফলন দেখা যাবে । রতন টাটা জামশেদজী টাটার বংশধর হিসাবে এমন কাজ করবে না যাতে তাদের বংশের প্রতি সাধারণ মানুষের আগেকার সৃষ্ট শ্রদ্ধার অবনমন লক্ষিত হয়। বুদ্ধ বাবু দেশের লোকের মঙ্গল আকাঙ্খায় ও নিজের কৃত কর্মের কুফলের অনুশোচনায় নিজেই পদত্যাগ করবেন । বিরোধী পক্ষ দেশের লোকের মঙ্গলের দিকে দৃষ্টি রেখে ( শুধু ভোটের দিকে নয় ) সরকারের কাজের সমালোচনা ও প্রতিবাদ করবে । শাসক গোষ্ঠী পুঁজিপতিদের (রতন টাটা যার প্রতিভু ) সাথে দহরম মহরম করবে না ।
    আমাদের দেশের সাংবিধানিক গণতন্ত্রে উপরের প্রত্যেকটি কর্ম ও এই ধরণের সব রকম কর্ম হোল সোনার পাথরবাটী ।
    এই ব্যবস্থায় সব চাচারাই আপন প্রাণ বাঁচাতে সব সময় এত ব্যগ্র যে অন্যদের কথা ভাবে বা তাদের স্বার্থের খাতিরে নিজেদের কোন রকমের বিন্দুমাত্র স্বার্থহাণিকে তারা চরম বোকামি বলে মনে করে । সমষ্টির কথা বা তাদের স্বার্থের কথা না ভেবে নিজ্বেদের স্বার্থসিদ্ধিকেই ও তার জন্য যে কোনরকম পন্থা অবলম্বনকেই তারা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় বলে মনে করে ।
    হয় এ ব্যবস্থার পরিবর্তন করতে হবে নয় মেনে নিতে হবে । কাগজে সমালোচনা করে কোন লাভের আশা বোধহয় নেই ।

    ReplyDelete
  10. eta to khali likhe protibad korar jaega. tai jodi na kori ta hole ei patar ki proyojon!
    ta hole ki amader dol bedhe nandigram er moto markute hoye jete bolchhen?!

    ReplyDelete
  11. লিখে প্রতিবাদ করলে যদি কাজ হোতো তা হলে নিশ্চয় করবেন। কিন্তু লিখে করলে যদি কোন কাজ না হয় তা হলে কোরে কি হবে ? আর লিখে প্রতিবাদ ভগবান ছাড়া জানাবেনই বা কার কাছে । প্রতিবাদ করলে কাজ হয় এমনভাবেই তো প্রতিবাদ করতে হবে ।
    দল বেঁধে সংগ্রাম ,সে অহিংসই হোক বা সহিংস, করে এর প্রতিবাদ করে লাভের থেকে লোকসান বেশী । পুরো ব্যবস্থাটাকেই ঢেলে সাজাবার প্রয়োজন। তার জন্য প্রথম প্রয়োজন সমষ্টির জন্য চিন্তাকারী এক নেতার। ততক্ষণ অবধি যতটা পারা যায় মানিয়ে নিয়ে এদের সাথেই থাকতে হবে, নিজেকে প্রস্তুত রেখে সুযোগের অপেক্ষা করতে হবে ।

    ReplyDelete
  12. ১)কদিন আগে টিভিতে শুনলাম আমাদের এখনকার রাষ্ট্রপতিকে বলা হচ্ছে প্রতিভা দেবী সিং পাতিল। বোধ হয় ভারতের রাষ্ট্রপতির ভাবমূর্তি রক্ষায় এই নাম বেশী কার্যকরী । মধ্যে শেখাওয়াৎ থাকলে আরও ভাল হোত না!
    ২) এরমধ্যে আর একদিন কাগজে পড়েছিলাম হায়দরাবাদে বোম বিষ্ফোটনের নিন্দা করেছেন প্রধান মন্ত্রী রাষ্ট্রপতি আর সোনিয়া গান্ধী । প্রথম দুজনের সরকারী পদ বলে পরের জনের নাম উল্লেখ করা হোল কেন? যদি সে রকম পদ না থেকে থাকে তবে উল্লেখ করার কি দরকার? একেই কি সংবিধান বর্হিভূত শক্তি বলে?

    ReplyDelete
  13. Though it is quite an old news now, We are referring to the High Court Judgement on Singur Tata project land Deal. Taking a piece of land with brute force by any state govt in India and handing it on a platter to Tata who has nothing on his mind except to make money out of it, was found by the judges in the interest of the Public!

    Tapasi Malik was raped and murdered by Supari killers who were paid by some of the highly placed CPIM leaders to make it an exemplary punishment for all those who opposed acquisition of land in Singur for Tatas. The money came from the sale and supply of materials for construction of the Tatas factory at Singur. All this has already been disclosed by CBI to the press.

    So can we not say that money behind the gruesome rape and death of tapasi malik has the finger prints of Tatas on it ?!

    Why should he too not be tried for it ?!

    They say that a Tatas Factory will change the face of the State! What went wrong with Tata steel plant at Jamshedpur?! It is there for almost a century, and Jharkand is still one of the most backward states! So one big factory (will not employ more than 300 to 500 people) is not the answer to progress.

    Tata has just purchased Jaguar Car Company for 2.3 Billion (today's news). He is in a buying spree now, perhaps to achieve the goal of being decleared as the richest man in the world!

    ReplyDelete