Saturday, July 14, 2007

সিঙ্গুর নন্দীগ্রামের কবিতার উপর আপনার মন্তব্য Your comments on Singur Nandigram Poetry

To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you



আমাদের সাইটে সংগ্রহ করা কোনো সিঙ্গুর নন্দীগ্রামের কবিতা বা এই সংগ্রহের সম্বন্ধে আপনার মতামত, মন্তব্য এবং কোনো প্রস্তাব থাকলে এখানে জানান ।
Please write here your comments or suggestions, if any about our Singur Nandigram Poetry collection.

অন্য যে কোনো বাংলা কবিতার উপর আপনার মন্তব্য লিখে যাবার জন্য এখানে ক্লিক্ করুন


To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you

7 comments:

  1. In case the figures for total picture of SEZ's throughout the country like how many in which states,location and area, how and what way the existing system is being changed, how much is central and how much is state's decision etc. is known to anyone and shared with others will be appreciated. Any details about the development and outcome of SEZ's that have already been sanctioned for implementation throughout the country will be more valuable.

    ReplyDelete
  2. Kobitaguloi chando aache, tabe apnar baktabbo ekpese.
    CPM dangerous ar Trinamool aro besi dangerous, ar Didi sabtheke dangerous, khub baro ekta natokbaj didi. Chokh kaan khule rakhun ar nirapekkho bhabe bibechana karun dekhben didi katobaro dhappabaaj. CMP kichui kareni, ar trinamool ja aache tao dhangso korte chai.
    Apnar kobita hok apamar manuser jonno, kono bises didi ba tar partir jonno noi. Apni manuser pratinidhi hon, kono partir protinidhi noy, ei asa kori.

    ReplyDelete
  3. সিঙ্গুরে যা ঘটেছে তার সারাংশ হলো টাটা কোম্পানী তাদের ছোটো গাড়ীর কারখানাটিকে তুলে নিয়ে যায় গুজরাটে। এই ঘটনাটি পশ্চিমবঙ্গের জন্য বিশেষ কিছু গুরুত্ত্ব পূর্ন নয়। কারন এমন ঘটনা আমরা দেখতে অভ্যস্ত সেই সত্তরের দশক থেকেই। কোলকাতার হাইডরোডে গেলেই পশ্চিমবঙ্গের শিল্পচিত্রটি পরিস্কার হয়ে যায় কারন যেখানে আগে কারখানার কাজের শব্দ বা ব্যস্ততা হাইডরোডটিকে মুখরিত রাখতো সেখানে আজ সেই কর্মব্যস্ততা আর নেই।

    টাটাদের সিঙ্গুর থেকে চলে যাওয়ায় পশ্চিমবাংলায় অনেক পরিবর্ত্তন হয়েছে, সরকার বদল হয়েছে, এসব সবারই জানা কথা। কিন্তু যে কথা কেউ কখন জানতে পারবে না সেগুলি হল আমাদের মতন কিছু মানুষ যারা সর্ব ভারতীয় সংস্থায় চাকড়ি করেছি বা এখনো যাঁরা করছেন তাদের অভিজ্ঞতার কথা। আমিও হয়তো আমার অভিজ্ঞতার কথা কাউকে জানাতে পারতাম না, ধন্যবাদ মিলনসাগর।

    এবার আমার অভিজ্ঞতার কথাটা বলি, আমাদের সংস্থায় সর্ব্বভারতীয় অফিসর বৈঠক হয়েই থাকতো। এই অধমকেও সেই সব সভার কিছু কিছুতে যেতে হতো। এ রকমেরি এক সভায় নির্নয় নেওয়ার ছিলো যে আমাদের সংস্থার একটি কারখানা কোথায় খোলা হবে। সেই সভায় আমরা দুজন বাঙ্গালী অফিসার কোলকাতায় কারখানাটি করবার জন্য আবেদন করেছিলাম বলিষ্ট ভাবে কিন্তু যখন আমাদের প্রস্তাব পাঠ করা হয় দেখা গেলো আমাদের যুক্তি গুলি অন্য সবার প্রদর্শিত যুক্তির থেকে জোরালো হয়া স্বত্তেও আমাদের যুক্তিকে নস্যাত করতে একটা সিঙ্গুরই যথেষ্ট ছিলো। বলা হলো যেখানে তোমরা বাংগালীরা বানানো কারখানা তুলে দিতে পারো সেখানে নতুন করে কারখানা দিয়ে কি করবে? সত্যি বলতে কি, আমরা সেই সর্ব্বহারতীয় অফিসার মহলে হাসির খোরাক হয়েছিলাম। আমরা সাধারনতঃ রাজনীতির ধারে কাছে থাকি না তাই জানতাম ও না সিঙ্গুরে ঠীক কি হচ্ছে না হচ্ছে। পেপারের খবর ছাড়া আর কিছুই জানতাম না। যাই হোক ফল হলো সেই কারখানা চলে গেলো উরিষ্যায়। কেউ কেউ তর্ক করতে পারেন, কিন্তু সত্য ঘটনাটাই এখানে ব্যক্ত করলাম। এমন অনেক ঘটনাই ঘটে যায় একটি ঘটনা থেকে তার কতোটুকুই বা আর আমরা জানতে পারি।

    ReplyDelete
  4. সিঙ্গুরের টাটার কারখানা সম্বন্ধে যা লিখেছেন ঠিকই। তবে বাংলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের বরাতে কিছু না করার জন্য এবার হয়তো সিঙ্গুরের কারখানা বলেছে আপনাদের ম্যানেজমেন্টের সাহেবরা। এর আগেও এমন হয়েছে অন্য কোনো অজুহাত দেখিয়ে। একমাত্র বিধান রায়ই বাংলার জন্য যা কিছু জোর করে আনতে পেরেছিলেন। কারণ তিনি জহরলাল নেহেরুর ব্যক্তিগত চিকিত্সক ছিলেন। তারপরে জ্যোতিবাসু! তাঁর বয়েই গেছিল কিছু করার, তাও বাংলার জন্য! তাঁর নিজের আখেরটা ঠিক থাকলেই ব্যাস্। তাই তাঁর জমাতাটা দীর্ঘ কিছু না করার জমানা। উনি শুধু ফুর্তি করে গেছেন। আমরা তো দুরের কথা তাঁর নিজের দলই এখন তার নাম মুখে আনে না! বুদ্ধবাবু কিছু করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সবটাই ভুল পথে গিয়ে একেবারে চটকে দিয়ে পার্টিকেই শেষ করে দিলেন। এবার এল পরিবর্তন! এই ওয়েবসাইটটা আবার একসময় মমতা বলতে অজ্ঞান হয়ে যেতো! এখন আবার উলটো গাইছে দেখছি। ওদের ছড়ার দেয়ালিকাতে যা বার করছে তা মমতা বিরোধী বলতে হবে। এরা বোধহয় মমতাকে নিয়ে আসার জন্য প্রায়শ্চিত্ত করছে!

    ReplyDelete
  5. আমি শ্রী অনুপম পাঠক, আমার লেখা ৫০০ কবিতা আছে৷ আমি আগেই আপনাদের সাথে যোগাযোগ করেছিলাম কিন্তু আমি ইমেল ঠিক করতে পারছিনা, তা আমি কী মিলনসাগরে নিয়ে যাব কবিতা পজ্ঞিকা?

    ReplyDelete
  6. সেই দুটি চোখ

    রাত বারোটায়' ঘুমে ঢলে পড়ে চোখ,
    তবু যেন সে কত এলমেল স্বপ্ন দেখে
    এই নিরবতা,নিঃসঙ্গ মরুভূমিতে৷
    কিন্তু সে স্বপ্নে যেন কত রঙিন ফুল ফুটেছে,
    যদি তারা সত্যি থাকে পৃথিবীতে—
    তবে তারা এখন ঘুমোচ্ছে তারই মতো৷
    তারা কি স্বপ্নে আমায় দেখেছে কোন দিন?
    বাস্তবেও দেখেনি, তবে সেই দুটি চোখ...!
    চোখ দুটি যেন রাত্রির নিরবতা কেড়েছে,
    দিনের ভাবনাতেও সেই দুটি চোখ...!
    তবে কে তুমি ? আকাশের মত শুভ্র নীল,
    যাকে আন্দাজ করেও বোঝা যায় না—
    কে তুমি?.....কে তুমি?
    অঝোর শ্রাবনেও ঝরেনি সেই চোখে জল
    শুস্ক হয়নি রৌদ্র বৈশাখীর ঝড় ঝাপ্টায়
    হঠাৎ একদিন দেখলাম,সেই দুটি চোখ যেন আসছে,
    নিবিড় অন্ধকার চারিধার.......
    আমাকে বলছে, আমি দুঃখ পেয়েছি অনেক
    ব্যাথায় ভরেছে এই নির্মল, স্বচ্ছ হ্রদয়—,
    তাই আমি নির্মল, স্বচ্ছ....॥

    অনুপম পাঠক

    ReplyDelete
  7. হত্যাযজ্ঞের নৃশংসতা

    ফিলিস্তিনের বাতাসে পোড়া লাশের গন্ধ
    উদ্বাস্তু হয়ে এসেছিল যারা তারা করছে দ্বন্দ্ব।
    ইসরায়েলের শকুনেরা দিচ্ছে আজও হানা
    বিশ্ব মোড়ল দেখছে সব করছেনা তবু মানা।
    বোমার আঘাতে বিক্ষত নিরহ ফিলিস্তিনের দেহ
    দখলদার অমানবিকের কাটবে কখন মোহ।
    ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ছে বিমান ফেলছে বোমার বৃষ্টি
    সবল ইমারত হচ্ছে চুরমার একি অনাসৃষ্টি।
    মানুষ মারছে পাখির মত দিচ্ছে অট্টহাসি,
    ইচ্ছে করছে ইসরায়েলের গলায় পরাই ফাঁসি।
    এত মৃত্যু এত কান্না কোথায় রাখি এ শোক্
    ব্যথিত হৃদয়ে বলছি তবুও ঈদ মোবারক।




    ReplyDelete