পুঁজি নিবেশের প্রধান শর্ত কি প্রজা নিপীড়ণ ও গণহত্যা ? Is brutal supression and genocide of its subjects by any govt a precondition for investment?
... যত দিন পুঁজিপতিরা মনে করবেন যে সেই দেশের বা রাজ্যের সরকার তাঁদের বিপক্ষে, তার মানেই সাধারণমানুষ বা তথাকথিত কৃষক-শ্রমিক শ্রেণীর পক্ষে, ততদিন তাঁরা লগ্নি করতে চাইবেন না যে মুহুর্তে তাঁদের মনেহবে যে সরকার তাঁদের পক্ষে, মানে সরকার সাধারণ মানুষ বা কৃষক-শ্রমিক শ্রেণীর বিপক্ষে, সে দিন থেকেতাঁরা সেই রাজ্যে লগ্নি করা শুরু করবেন সেই রাজ্যের পরিস্থিতি যাই হোক না কেন সোজা ভাষায়, যেসরকার তাঁর ছাপোষা জনতাকে মেরে বা প্রয়োজনে খুন করে পুঁজিপতির জমি / কারখানা / সম্পত্তি / রক্ষাকরতে পিছপা হয় না সেই সরকারের রাজ্যই পুঁজি নিবেশের সব চেয়ে ভাল জায়গা বলে তাঁরা বিবেচনা করেথাকেন বলে আমার মনে হয় সিঙ্গুরের জমি দখলের প্রক্রিয়া করে দেখিয়ে বুদ্ধদেব বাবু পুঁজিপতিদের আস্থাভাজন হতে পেরেছেন তাই পরদিন থেকেই নিবেশ করার জন্য এখানে লাইন লেগে গিয়েছিল ...
... Till th lime the investors feel that the govt. of a Nation or a state are against them, which means that the govts.are pro people, they will not like to invest. The moment they feel that the govt. is against the people, hence pro investers, they will start investments.No matter what the true situation in the state may be (law and order). In plain language, the state whose govt. does not hestate to thrash its own citizen and even does not hesitate to kill them to save land / factories / property of the investors, will always be viewed by investors as the most favorite place to invest. By forcibly grabbing land at Singur, the Chief Minister Mr Byddhadeb Bhattacharya had won the confidence of the Investors. That is why the Investors started Q'ing up for investing in West Bengal right from the next day.....
Read the Original Article in Bengali by Milan Sengupta.
To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you.
হে সুধীজন---
ReplyDeleteখুব বেশী কি গরম লাগছে ? বিষয়টা খুব গরম ?
এই পাতায় যখন এলেনই, হাভাতে নন ! হাঘরে নন !
কমপিউটর ছুঁতে পারেন, এমন রেস্ত আছে
নিদেন পক্ষে ইনটারনেট কাফে আছে ধারে কাছে !
যদি তৃতীয়-বিশ্ব-জন অথবা ভারতীয় মূল হন,
আগ্রহটা আছে ঠিক, হাতে সময়ও কিছুক্ষণ |
তবে চুপ করে কেন আছেন ? এ বিষয়ে একটু ভাবুন |
নিজ ভাবনা চিন্তা লিখে রাখার, একটু কষ্ট করুন !
যদি ভাবেন মোরা ঠিক, তা জানিয়ে রেখে যান |
যদি ভাবেন মোরা ভুল, লিখে ভুত ছাড়িয়ে যান !
হাত গুটিয়ে দর্শক হয়ে আর কতকাল কাটাতে চান ?
নিজের পদচিহ্ন জগতে - কিছু করুন, কিছু লিখে রেখে যান -
"সন্তান" ছাড়া অন্য কিছুও এই দুনিয়ায় রেখে যান !
যখন মানুষ হয়ে এসেছেন, ভেড়া হয়ে কেন যেতে চান ?!
এই কাব্য পড়ে হচ্ছে কি রাগ ? সম্ভ্রম গেছে অক্কা ?
দুষ্ট কবির ধৃষ্ট লিখন, পদে পদে দেয় ধাক্কা !
Dear learned Visitor---
Do you feel this page or it's subject too hot ?
Since you have reached this page, you arn't a popper !
Surely you have a PC or at least Internet is within reach.
If you are from the third world or of Indian origin
You have the quest and also have the time.
Then why do you keep quiet ? Think about this topic !
At least take the trouble to put down your thoughts here.
If you think we are right, be honest to write so.
If you think we are wrong, don't hesitate to blast us !
How long do you want to be an Onlooker or just be aloof !
Leave your foot prints here --- do something --- write something
Leave something more than just your "children" in this world !
You entered this world as a Human. Why do you want to leave like a Sheep?!
আমি বিষয় ও সেটি যে মূল প্রবন্ধের উপরে লিখিত দুটিই বেশ কয়েক বার পড়েছি । এ ব্যাপারে আমার নিজের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এত কম যে পক্ষে বা বিপক্ষে নির্দিষ্টভাবে কিছু বলা আমার সাধ্যের বাইরে । তবে এই প্রসঙ্গে বিভিন্ন উপবিষয় সম্বন্ধে আমার ধারণা জানাচ্ছি ।
ReplyDelete১) দেশের পুঁজিপতিরা পুঁজি নিবেশ করার সময় তাদের লাভের কথাটাই বিচার করে । আর তারা খুব ভাল ভাবেই জানে যে তারা মিলিতভাবে যা চাইবে দেশের সরকারকে তা দিতেই হবে । যে কোন সরকারই তাদের মুখাপেক্ষী । তারা চাইলেই সরকার গড়বে , তারা না চাইলেই ভেঙ্গে যাবে । কেননা যে রকম সরকারই হক না কেন জনতা দুভাগে ভাগ হয় । খুব ক্ষুদ্র শাসক গোষ্ঠি আর প্রায় পুরো জনসংখ্যা শাসিত গোষ্ঠি । আর পুঁজিপতিরা সব সময় সোজা বা ব্যাঁকাভাবে শাসক গোষ্ঠিতে । তাদের কাছেই যখন টাকা আর সরকার যারা চালায় তারা যখন টাকার জন্যই চালায় ( দেশসেবা করাটা ছল )ও চালাতেও যখন টাকার দরকার তখন তাদের মুখের দিকে তো তাকাতে হবেই । তাই সরকার প্রজা নিপীড়ন বা গণহত্যা করল কি করল না তার সাথে তাদের পুঁজি নিবেশের কোন সম্বন্ধ না থাকারই কথা । তারা যখন চাইছে পুঁজি নিবেশ করতে, তা যে কারণেই হোক, সরকার বা তাকে যে চালায় সেই লোকেরা যদি তা করতে সবরকম সাহায্য না করে তবে তাদের অস্তিত্বই বিপন্ন হয়। এই সব লোকেরা মানে রাজনীতিকরা ( সরকারের পক্ষে বা বিপক্ষে শুধু অবস্থার তফাৎ ) কোনভাবেই তা চায় না বরং উলটো হোক তাই সব সময় চায়। তাই ছলে বলে কৌশলে তারা সবসময় পুঁজিপতিদেরই সুবিধা দেবার জন্য ব্যাগ্র থাকে ।
২) বিশ্বায়ন ও বহুজাতিক বাণিজ্য প্রাধাণ্য লাভ করার জন্য পৃথিবীতে ভারতের আর দূর প্রাচ্য এশিয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মান ভৌগলিক কারণে অনেক বেড়ে গেছে । তাই এখন ভারতে ও পশ্চিমবঙ্গে শিল্পস্থাপনে বহু দেশী বিদেশী শিল্পপতি উৎসাহী । আগে এধরণের কোন উৎসাহ ছিল না । এর সাথে আমাদের দেশীয় সরকারের আগের প্রয়াসের বিফলতার কোন সম্বন্ধ বোধহয় নেই ।
৩) এটা ভেবে খুব গর্ব হচ্ছে যে মিলনসাগর এখনও বিশ্বাস করে যে ছাপোষা দরিদ্র কৃষক-শ্রমিক শ্রেণীর রক্ষা করা ও তাদের কথা বিবেচনা করাটা সরকারের একটা অবশ্য কর্ত্তব্য । সরকার ব্যাপারটা অবয়বহীণ , তাই জানি না কি তার কর্ত্তব্য । তবে যে লোকেরা সেই সরকার চালায় তারা এটাকে তাদের যাত্রাদলের পোষাকের মত ভাবে । যতক্ষণ সরকারী কথা বলে ওই পোষাক পরে বলে আর একা থাকলেই ওই পোষাক ছেড়ে বেরিয়ে এসে পুঁজিপতিদের সঙ্গে পানভোজনে বেরিয়ে কিভাবে তাদের আরো ক্ষতি করে পুঁজিপতিদের আরও লাভ করান যায় সেই কথা চিন্তাকেই বেশী গুরুত্ত্ব দেয়।
৪) অবশ্য উপরে যা কিছু লিখেছি তা যে কোন দেশের যে কোন সরকার বা যারা তা চালান তাদের জন্য সত্য । ভারতবর্ষের বা বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের সরকার সম্বন্ধে আলাদা করে কিছু বলতে চেষ্টা করিনি ।
৫) এ সবই আমার ধারণা প্রসুত ও ঠিক নাও হতে পারে ।