স্বেচ্ছা মরণের অনুমতি? Should Euthanasia be allowed ?
কবি প্রণব রায় চৌধুরীর একটি কবিতার কয়েকটি লাইন এখানে আমরা তুলে দিচ্ছি । এই কবির সঙ্গে আপনি একমত হতে বা না হতে পারেন । আমরা চাই আপনার মতামত, সে যা ই হোক না কেন এখানে ব্যক্ত করে যান comment লিখে রেখে ।
ইউথ্যানাসিয়া
মরা বাঁচা কোনোটা সম্বন্ধেই আমাদের সত্যিকারের কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ নেই ,
তবু ডাক্তারি শাস্ত্রের কৃপায় আমরা অসুস্থ ও বৃদ্ধের মরণকাল দেরী করাই ।
কিন্তু এটা খুবই আশ্চর্যের ব্যাপার যে যেখানে বাঁচার আর কোনো মানেই হয় না
সেখানেও কষ্ট লাঘব প্রয়াসে ডাক্তার রোগীর মৃত্যুকে ত্বরাণ্বিত করতে পারে না ।
এটা যেমন প্রগতি যে.....
সম্পূর্ণ "ইউথ্যানাসিয়া" কবিতাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
To read and write in Bengali, please download FREE Fonts and FREE Keaboard Software by clicking the links given under "You must visit" and Set your Browser Encoding to Unicode (UTF-8 ). Thank you
আমার ভাবনাটাকে আরো বাড়িয়ে নবাগত বা অঙ্কুরোদ্গম বিকলাঙ্গ বা দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শিশুদের উপরেও জন্মের আগে , জন্মের সময় বা জন্মের ঠিক পরে কি কোনো রকম সামাজিক বাধানিষেধ আরোপ করার কথা চিন্তা করা যায় না ।
ReplyDeleteYour comment is very thought provoking. There is always the question of who be given the right to certify that the person wants to die. There is always the chance of some foul play.
ReplyDeleteযদি আমরা ব্যক্তি অপেক্ষা সমষ্টিকে গুরুত্ত্ব দেই তবে সমষ্টিকেই ঠিক করত্তে হবে কার আর বেঁচে থেকে কোনো লাভ নেই । সেই ব্যক্তির হয়তো তখন তার মরার ইচ্ছা জানাবার মতো অবস্থা নাও থাকতে পারে । তার আত্মীয়স্বজন ও ডাক্তার এই ভার নিতে পারে । তবে এটা তো ঠিকই অভিসন্ধিমূলক উদ্দেশ্য থাকতে পারে । সে জন্য ডাক্তার ও অন্য দায়িত্বশীল নাগরিককে নিয়ে সমিতি গঠন করা যেতে পারে । আগে দরকার আমাদের বিশেষ করে পরিচালকগোষ্ঠির দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টান । যখন করা মনস্থ হবে রাস্তা নিশ্চয় খুঁজে পাওয়া যাবে ।
ReplyDelete